Homeসব খবরজেলার খবরমালচিং পদ্ধতিতে শসা চাষে জনপ্রিয়তা বাড়ছে!

মালচিং পদ্ধতিতে শসা চাষে জনপ্রিয়তা বাড়ছে!

মালচিং পদ্ধতিতে শসা চাষে তুলনামূলক সেচ অনেকাংশে কম লাগে পাশাপাশি এ পদ্ধতিতে কোন প্রকার আগাছা জন্মায় না, রোগ- পোকার আক্রমণ কম হয়, গাছ দ্রুত বাড়ে, সার কম লাগে, অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় মালচিং পদ্ধতিতে ফলন বেশি হয়। যার কারণে দিন দিন কৃষক মালচিং পদ্ধতিতে শসা আবাদে ঝুঁকছে। সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মালচিং পদ্ধতিতে কৃষকরা শসা চাষ করছেন।

আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কৃষি প্রদর্শনীর মাধ্যমে মালচিং পদ্ধতিতে কৃষককে শসা আবাদে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।প্রতি বিঘায় ৪০ থেকে ৪৫ মণ শসা উৎপাদন হচ্ছে। এবছর ৫০ শতাংশ জমিতে মালচিং পদ্ধতিতে শসার আবাদ করা হয়েছে।

কৃষক আব্দুস সালাম জানান, আমি ২৫ শতাংশ জমিতে বেডে মালচিং পদ্ধতিতে শসা আবাদ করেছি। এর মধ্যে একটি বেডে অন্য পদ্ধতিতে শসা আবাদ করেছি। এতে মালচিং পদ্ধতিতেই শসার উৎপাদন বেশি হয়েছে তাছাড়া সব দিক থেকেই মালচিং পদ্ধতিতে সুবিধা বেশি। তাই আমার দেখাদেখি অনেক কৃষক মালচিং পদ্ধতিতে শসা আবাদ করছে। খরচ কম হয়, উৎপাদন বেশি হয়।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার সাদাত জানান, উপজেলার কুটিরচরে ৫০ শতাংশ জমিতে মালচিং পদ্ধতিতে শসা আবাদের জন্য কৃষকদের প্রদর্শনী দেয়া হয়। পদ্ধতিতে খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় অন্যান্য কৃষক মালচিং পদ্ধতিতে শসা আবাদে ঝুঁকছে।

Advertisement