Homeসব খবরজেলার খবরখেজুরের রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরিতে ব্যস্ত গাছিরা

খেজুরের রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরিতে ব্যস্ত গাছিরা

নওগাঁর বদলগাছীতে হাঁড় কাপানো শীতের মধ্যে খেজুর গাছগুলোতে হাঁড়ি ঝুলিয়ে রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা। ঠাণ্ডা বেশি হওয়ায় রসের হাঁড়ি দ্রতই ভরে যাচ্ছে। ইতোপূর্বে ইটভাটার জ্বালানি হিসাবে খেজুর গাছ কেটে অনেকটাই সাবার করা হয়েছে। ফলে দূর-দূরান্ত ও সরকারি রাস্তার ধারের কিছু গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হচ্ছে।

উপজেলার চাংলা গ্রামের রস বিক্রেতা জাইদুল ইসলাম বলেন, আমার মতো আরও গাছি ১৫-২০টি করে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করছে। একটা খেজুর গাছ ২-৩ বার চাচ দেওয়ার পর নলি লাগিয়ে রসের জন্য হাঁড়ি পাতানো হয়।

উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের চাংলা, সোহাসা, শেরপুর, দাউদপুর, কদমগাছী, চকআলমসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গাছিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এসব এলাকায় অনেক খেজুর গাছ ছিল। কিন্ত অনেকে ইটভাটা মালিকদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে দূর থেকে রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরি করতে খরচ ও পরিশ্রম বেড়ে যায়। এজন্য গুড়ের দামও বেশি।

নওগাঁর বদলগাছীতে হাঁড় কাপানো শীতের মধ্যে খেজুর গাছগুলোতে হাঁড়ি ঝুলিয়ে রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা। ঠাণ্ডা বেশি হওয়ায় রসের হাঁড়ি দ্রতই ভরে যাচ্ছে। ইতোপূর্বে ইটভাটার জ্বালানি হিসাবে খেজুর গাছ কেটে অনেকটাই সাবার করা হয়েছে। ফলে দূর-দূরান্ত ও সরকারি রাস্তার ধারের কিছু গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হচ্ছে।

উপজেলার চাংলা গ্রামের রস বিক্রেতা জাইদুল ইসলাম বলেন, আমার মতো আরও গাছি ১৫-২০টি করে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করছে। একটা খেজুর গাছ ২-৩ বার চাচ দেওয়ার পর নলি লাগিয়ে রসের জন্য হাঁড়ি পাতানো হয়।

উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের চাংলা, সোহাসা, শেরপুর, দাউদপুর, কদমগাছী, চকআলমসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গাছিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এসব এলাকায় অনেক খেজুর গাছ ছিল। কিন্ত অনেকে ইটভাটা মালিকদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে দূর থেকে রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরি করতে খরচ ও পরিশ্রম বেড়ে যায়। এজন্য গুড়ের দামও বেশি।

Advertisement