Homeসব খবরবিনোদননেইমারের কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন পড়শী

নেইমারের কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন পড়শী

২৮ বছর পর শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। রবিবার (১১ জুলাই) ভোরে কোপা আমেরিকার ফাইনালে ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারিয়ে তাতে মেসির দুঃখও ঘুচেছে। চেনা জানা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে হারিয়ে যখন কোপা আমেরিকার শিরোপা উঁচিয়ে ধরেন মেসিরা, তখন আরেকদিকে কান্নায় ভেঙে পড়েন ব্রাজিলের তারকা নেইমার। সেদিন নেইমারের কান্না কাঁদিয়েছে অসংখ্য ব্রাজিলভক্তকে।

নেইমারের সেই কান্না ছুঁয়ে গেছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পড়শীকে। করেছেন আত্মপ্রকাশও। সোমবার (১২ জুলাই) দুপুরে তারকা বলেন, ‘যে কোনো খেলারই দুটি চিত্র থাকে। একটি জয়, অন্যটি পরাজয়। এই ম্যাচে আর্জেন্টিনা জিতে যেমন বাঁধভাঙা আনন্দে মেতে উঠেছে, তেমনি দেশের মাটিতে স্বপ্নভঙ্গ হওয়ায় হতাশায় ডুবেছে ব্রাজিল। এ সময় মাঠে নেইমারের কান্না দেখে আমার খুব কষ্ট লেগেছে। নেইমারের কান্না দেখে ভেঙে পড়েছিলাম।’

এই ম্যাচের ঠিক আগ মুহূর্তে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ব্রাজিলের জার্সি পরিহিত দুটি ছবি পোস্ট করেন পড়শী। তবে ক্যাপশনে ব্রাজিলের পাশাপাশি শুভ কামনা জানান আর্জেন্টিনাকেও। পড়শীর পোস্ট এবং ব্রাজিলের জার্সি পরা ছবিতে স্পষ্টই বোঝা যায় তিনি ব্রাজিলের সমর্থক।

তবে গায়িকা মুখে তা সরাসরি স্বীকার করতে নারাজ। বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে আমি ফুটবল, ক্রিকেট কোনো খেলাই বুঝি না। সে কারণে কাউকে আলাদাভাবে সমর্থনও করি না। বরং যে দল জেতে তাদের অভিনন্দন এবং যারা হেরে যায় তাদের ভবিষ্যতের জন্য শুভ কামনা জানাই। গত বিশ্বকাপের সময় একটি পত্রিকায় মডেল হতেই ব্রাজিলের জার্সি পরে ছবিগুলো তুলেছিলাম। আমার বড় ভাই স্বাক্ষর এহসান ব্রাজিলের সমর্থক। সে-ই পেজ থেকে ছবিগুলো পোস্ট করেছিল।’

পড়শী আরও জানান, বর্তমানে একাধিক নতুন গান-ভিডিও নিয়ে কাজ করছেন তিনি। ঈদের পর পরই শ্রোতারে দুয়ারে ভিড় জমাবে ও শুনতে পাবেন।

উল্লেখ্য, সাবরিনা এহসান পড়শী জন্ম ৩০ জুলাই, ১৯৯৬। একজন বাংলাদেশী সংগীতশিল্পী। ২০০৮ সালে চ্যানেল আইয়ের “ক্ষুদে গানরাজ”-এ ২য় রানার আপ হন তিনি। তিনি পপ ও আধুনিক ধারায় গান করেন। পড়শীর প্রথম রেকর্ডিং ছিল ২০০৯ সালে একটি চলচ্চিত্রের জন্য।

Advertisement