Homeসব খবরবিনোদন`দৃষ্টি ভঙ্গি বদলান আমরা সমাজ বদলে দেব' হিরো আলমের...

`দৃষ্টি ভঙ্গি বদলান আমরা সমাজ বদলে দেব’ হিরো আলমের বই

হিরো আলম বই লিখেছেন, নাম দৃষ্টি ভঙ্গি বদলান আমরা সমাজ বদলে দেব। বইয়ে হিরো আলমের ছোটবেলার কথা আছে। তার চানাচুরের বিজনেস, সিডির বিজনেস, মিউজিক ভিডিওর বিজনেসের নানান গল্প আছে। আছে তার ইলেকশনের কাহিনী। একুশের বই মেলায় প্রকাশিত এই বইটি এখন রকমারিসহ অন লাইনে বিক্রি হচ্ছে। বইয়ে ১০ টি পয়েন্ট কেউ কেউ সম্প্রতি শেয়ার করেছেন ফেসবুকে।

হিরো আলমের বইয়ের ১০টা চুম্বক লাইন-

১। “আপনারা শিক্ষিত কাগজে কলমে, মনুষ্যত্বের শিক্ষা শিক্ষিত লোকের মাঝে তেমন একটা নাই। ২। আমি অশিক্ষিত হয়ে লাত্থি উস্টা খেয়েও বেচে আছি, আপনারা শিক্ষিতরা কেন আত্মহত্যা করেন? ৩। আমার চেহারাটা নিয়ে আর কি বলবেন? আল্লাহই তো আমারে বানাইছে। আমি তো বানাই নাই। আমি কি করবো? এই চেহারা চেঞ্জ তো করতে পারবো না৷

৪। জীবনের সব ব্যবসা আমি টাকা দিয়ে করেছি, শুধু নির্বাচন ছাড়া। ৫। শিক্ষিতরা যে আমারে নিয়ে মজা করেন, আমার জায়গায় থাকলে তো রিসকা চালায়ে খাইতেন। আমি তো তাও চেহারা খারাপ বলে মিডিয়ায় আইছি, আপনার তো চেহারা মুটামুটি। আপনি তো তাও পারতেন না। ৬। আমি আমার ভক্তগো একবার ধন্যবাদ দিলে সমালোচকগো দুইবার ধন্যবাদ দেই। তারা আমার ভিডিও খিয়াল করে দেখে। ঘুমাতে যাওয়ার আগেও দেখে, উইঠেও দেখে।

৭। সারটিফিকেট ধারী শিক্ষিত লোক হইলো ভীতু। নিজেরা তো কিছু করবেই না, কেউ করতে দেখলেও গা জ্বলে। এরা যে কি চায় নিজেরাই জানে না। ৮। আমি পরিত্যক্ত সন্তান হয়ে চানাচুর বেচে, সিডি, ডিস লাইন, মিউজিক ভিডিও করে ১০-১৫টা মানুষের দায়িত্ব নিতে পারি, আপনি শিক্ষিত হয়ে কিছু পারেন না কেন?

৯। আমি হিরো আলম আমার ভিডিও দেখে খালি মানুষ হাসবে এই জন্যে কাজ করি। আমার মাইনসের হাসিমুখ দেখতেই ভালো লাগে। এই সব ভাইরাল, সমালোচনা এসবের জন্যে কাজ করি না। ১০। আমি সকল বিধবা মা, পরিত্যক্ত নারী ও শিশুদের জন্যে একটা সংস্থা করে যেতে চাই, যাতে, আমার মায়ের মতো কারো মার যেন মাইর খেয়ে রাস্তায় বাচ্চা নিয়ে রাত কাটানো না লাগে”।

Advertisement