Homeসব খবরজেলার খবরএবার আলু তোলার উৎসবে মেতেছেন নন্দীগ্রামের কৃষকরা

এবার আলু তোলার উৎসবে মেতেছেন নন্দীগ্রামের কৃষকরা

গত বছরের তুলনায় এবছর কৃষকরা বেশি ফলন পেয়েছেন। পাশাপাশি আলু ভালো দামে বিক্রি করতে পেরে লাভবান কৃষকরা। বগুড়ার নন্দীগ্রামের কৃষকরা আলু তোলার উৎসবে মেতে উঠেছেন।

এই উপজেলার সিংজানি, ভাটগ্রাম, তেঘর, রিধইল, বীরপলিসহ বিভিন্ন গ্রামের ফসলের মাঠে কৃষকরা আলু চাষ করেছেন। ইতোমধ্যে অনেক কৃষকরা জমি থেকে আলু তুলছেন। মাঠে-ঘাটে, বাড়িতে এখন সব জায়গায় আলুর স্তুপ। বাম্পার ফলনের পাশাপাশি বাজারে ভালো দামে বিক্রি করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। কৃষকরা আলুগুলো বস্তায় ভরে কোল্ডস্টোরেজ বা বাজারজাত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

চলতি বছর এই উপজেলায় ৩ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমি আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও চাষিদের পরিচর্যার ফলে এবার ফলন ভালো হয়েছে।

উপজেলার বীরপলি গ্রামের আলুচাষি রুহুল আমিন বলেন, আমি এবছর ১০০ বিঘা জমিতে আলুর চাষ করেছি। কয়েক দিনের মধ্যেই আলু তোলা শেষ হবে। আমি আলুগুলো কোল্ডস্টোরেজে রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিঘাপ্রতি ১২৫ মণ করে আলুর ফলন হয়েছে। আলু তোলা শুরু করেছি।

আলুচাষি আক্কাছ আলী বলেন, গত বছরের তুলনায় এবছর জমির আলুগুলো বেশ বড় আকারের হয়েছে। গাছে কোনো পোকা-মাকড় আক্রমন করেনি। ডায়মন্ড আলু প্রতিমণ ৪৭০ টাকা, পাকরি আলু প্রতিমণ ৬২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দর ভালো পাওয়ায় জমি থেকেই আলু বিক্রি করছি।

উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন, চলতি বছরের আবহাওয়া আলু চাষের অনুকূলে ছিল। কৃষকরা আলুর ভালো ফলন পেয়েছেন। আশা করছি আলু বিক্রি করে কৃষকরা লাভবান হতে পারবেন। আমরা কৃষকদের পোকা-মাকড় দমনের ও আলু গাছের পরিচর্যার জন্য বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছি।

গত বছরের তুলনায় এবছর কৃষকরা বেশি ফলন পেয়েছেন। পাশাপাশি আলু ভালো দামে বিক্রি করতে পেরে লাভবান কৃষকরা। বগুড়ার নন্দীগ্রামের কৃষকরা আলু তোলার উৎসবে মেতে উঠেছেন।

এই উপজেলার সিংজানি, ভাটগ্রাম, তেঘর, রিধইল, বীরপলিসহ বিভিন্ন গ্রামের ফসলের মাঠে কৃষকরা আলু চাষ করেছেন। ইতোমধ্যে অনেক কৃষকরা জমি থেকে আলু তুলছেন। মাঠে-ঘাটে, বাড়িতে এখন সব জায়গায় আলুর স্তুপ। বাম্পার ফলনের পাশাপাশি বাজারে ভালো দামে বিক্রি করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। কৃষকরা আলুগুলো বস্তায় ভরে কোল্ডস্টোরেজ বা বাজারজাত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

চলতি বছর এই উপজেলায় ৩ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমি আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও চাষিদের পরিচর্যার ফলে এবার ফলন ভালো হয়েছে।

উপজেলার বীরপলি গ্রামের আলুচাষি রুহুল আমিন বলেন, আমি এবছর ১০০ বিঘা জমিতে আলুর চাষ করেছি। কয়েক দিনের মধ্যেই আলু তোলা শেষ হবে। আমি আলুগুলো কোল্ডস্টোরেজে রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিঘাপ্রতি ১২৫ মণ করে আলুর ফলন হয়েছে। আলু তোলা শুরু করেছি।

আলুচাষি আক্কাছ আলী বলেন, গত বছরের তুলনায় এবছর জমির আলুগুলো বেশ বড় আকারের হয়েছে। গাছে কোনো পোকা-মাকড় আক্রমন করেনি। ডায়মন্ড আলু প্রতিমণ ৪৭০ টাকা, পাকরি আলু প্রতিমণ ৬২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দর ভালো পাওয়ায় জমি থেকেই আলু বিক্রি করছি।

উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন, চলতি বছরের আবহাওয়া আলু চাষের অনুকূলে ছিল। কৃষকরা আলুর ভালো ফলন পেয়েছেন। আশা করছি আলু বিক্রি করে কৃষকরা লাভবান হতে পারবেন। আমরা কৃষকদের পোকা-মাকড় দমনের ও আলু গাছের পরিচর্যার জন্য বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছি।

Advertisement